
বাউল সম্রাট বাউল শাহ্ আব্দুল করিমের ১০৫তম জন্মদিন আজ। অসংখ্য জনপ্রিয় বাউল গান ও গণসংগীতের রচয়িতা শাহ্ আব্দুল করিমের এবারের জন্মদিনে জেলা শিল্পকলা একাডেমি বা তার গ্রামের বাড়ি উজানধলে তেমন কোনো কর্মসূচি নেই। তবে বাউলের দিরাইয়ের উজানধলের বাড়িতে মিলাদ মাহফিল ও রাতে বসবে বাউল আসর। এছাড়া জেলা শিল্পকলা একাডেমি ছোট পরিসরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন।
মোঃ শাহাদত হোসেন, উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) : বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি মাওলানা আব্দুর রশীদ তর্কবাগীশের জন্মদিন আজ। মহান জাতীয় নেতা, ঋণসালিশী বোর্ড প্রবতর্নের পথিকৃৎ, বর্গা আন্দোলনের অবিসংবাদিত কান্ডারী, মহান ভাষা আন্দোলনের প্রাণপুরুষ, ভাষাসৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, বৃটিশবিরোধী আন্দোলনের বীরযোদ্ধা এবং আজীবন গণমানুষের নেতা মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশের ১২১তম জন্ম
রোকন উদ্দীন আহমদ : খোদা প্রদত্ত প্রতিভা নিয়ে পৃথিবীতে কেউ কেউ জন্মগ্রহণ করে ইতিহাসে স্বর্ণোজ্জ্বল অধ্যায় রচনা করেন। বাঙালি সংস্কৃতিতে তেমনই এক মোহিনীশক্তির কণ্ঠশিল্পীর নাম আবদুল জব্বার। পৃথিবী থেকে তিনি চিরবিদায় নিলেও বাঙালির হৃদয় থেকে তাঁর কণ্ঠ বিদায় হয়নি। সুস্থ সংস্কৃতি-সংগীত চর্চায় এবং দেশপ্রেমে উজ্জীবিত হতে তাঁর কণ্ঠ যুগ যুগ ধরে থাকবে সজীব ও সরব। ‘সালাম সালাম হাজার সাল
দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ (০৯ মে)।
প্রতিবছর দিবসটি নানা কর্মসূচির মাধ্যমে পালিত হলেও চলতি বছর করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় সকল আনুষ্ঠানিকতা স্থগিত রয়েছে।
ওয়াজেদ মিয়া ১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রংপুরের পীরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। ‘সুধা মিয়া’ হিসেবে পরিচিত এ বরেণ্য ব্যক্তি শৈশব থেকেই শিক্ষানুরাগী ছিলেন।
অভিযাত্রা ডেস্ক : পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে আজ অবধি যুগে যুগে এমন সব ব্যক্তিত্বের আগমন ঘটেছে, যাদের হাত ধরে মানবতার মুক্তির সনদ রচিত হয়েছে। ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কিলোমিটারের এই ছোট্ট ভূ-খন্ডটির জন্মের সাথে যার নাম অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত তিনি আর কেউ নন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
আজ ২০ জানুয়ারি, শহীদ আসাদ দিবস। ১৯৬৯ সালের এই দিনে পাকিস্তানি স্বৈরশাসক আইয়ুব খান সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে পুলিশের গুলিতে ছাত্রনেতা মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান নিহত হন। তার এই আত্মত্যাগ স্বৈরশাসনবিরোধী চলমান আন্দোলনকে বেগবান করে। পরবর্তীতে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে পতন হয় স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের।
কমরেড মণি সিংহ ১৯০১ সালের ২৮ জুলাই কলকাতার এক মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা কালী কুমার সিংহের মৃত্যু হলে, মা সরলা দেবী ৭ বছরের মণি সিংহকে নিয়ে ময়মনসিংহের (বর্তমানে নেত্রকোনা) সুসং দুর্গাপুরে চলে আসেন। এখানে সরলা দেবী তার ভাইদের জমিদারির অংশীদার হয়ে বসবাস শুরু করেন। স্কুলের শিক্ষা গ্রহণ করার সময় মণি সিংহ ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত হন। সাম্রাজ্যবাদবিরোধী ‘অনুশীলন’ দলে যোগ দিয়ে ক্র
লেখক: আবদুল্লাহ আল মোহন: সলিল চৌধুরী, প্রখ্যাত সঙ্গীত পরিচালক, গীতিকার, সুরকার এবং গল্পকার। গণমানুষের রাজনীতিবিদও ছিলেন সলিল চৌধুরী। তিনি মূলত বাংলা, হিন্দি, এবং মালয়ালাম চলচ্চিত্রে সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। আধুনিক বাংলা গানের সুরস্রষ্টা হিসেবে এবং গণসংগীতের প্রণেতা হিসেবে তিনি একজন স্মরণীয় বাঙালি। ১৯৯৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। গণজাগরণের, চেতনার গানে মাতানো বাঙলা
প্রদীপ ঘোষ
বিশ শতকের বিশ্ব সাংস্কৃতিক আন্দোলনে পিট সিগার ছিলেন একজন ঐতিহাসিক গণযোদ্ধা। যুদ্ধ করেছিলেন আগ্নেআস্ত্র দিয়ে নয় বরং গানই ছিল তার যুদ্ধের ভাষা। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত লড়াই করেছেন শোষকের বিরুদ্ধে, রাষ্ট্রীয় অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে জীবনভর কণ্ঠকে কাঁপিয়েছেন। গ্রামীণ লোকসুরকে সঙ্গী করে ঘুরেছেন পৃথিবীর বিভিন্ন জনপদে।
- মামুন কবীর
এর্নেস্তো চে গুয়েভারা, জন্ম ১৪ জুন, ১৯২৮, মৃত্যু ৯ অক্টোবর, ১৯৬৭। বিপ্লবী এর্নেস্তো ছিলেন একাধারে একজন চিকিৎসক, লেখক, বুদ্ধিজীবী, গেরিলা নেতা, কূটনীতিবিদ, সামরিক তত্ত্ববিদ। তিনি কিউবার বিপ্লবের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব। তার প্রকৃত নাম ছিল এর্নেস্তো গেভারা দে লা সের্না। তবে তিনি সারা বিশ্ব লা চে বা কেবলমাত্র চে নামেই পরিচিত।
বিশ্ব প্রবীণ দিবস আজ। বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হচ্ছে।
১৯৯০ সালে জাতিসংঘ প্রতিবছর পহেলা অক্টোবর আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয়। প্রবীণদের সুরক্ষা এবং অধিকার নিশ্চিতের পাশাপাশি বার্ধক্যের বিষয়ে বিশ্বব্যাপী গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৯৯১ সাল থেকে এ দিবসটি পালন করা শুরু হয়।
যাদের অকুতভয় যুদ্ধের কারণে আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, সাত বীরশ্রেষ্ঠ তাদের মধ্যে অন্যতম। যুদ্ধকালীন সময়ে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান চাকরি করতেন সেনাবাহিনীতে।
পেশাগত দায়িত্ববোধের উর্ধ্বে থেকে তিনি দেশের জন্য কাজ করেছেন, যুদ্ধ করেছেন। জীবন দিয়ে বাংলাদেশকে এনে দিয়েছেন স্বাধীনতা। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই বীরশ্রেষ্ঠ সম্পর্কে কিছু তথ্য-
যাদের অকুতভয় যুদ্ধের কারণে আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, সাত বীরশ্রেষ্ঠ তাদের মধ্যে অন্যতম। যুদ্ধকালীন সময়ে বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন চাকরি করতেন নৌবাহিনীতে।
পেশাগত দায়িত্ববোধের উর্ধ্বে থেকে তিনি দেশের জন্য কাজ করেছেন, যুদ্ধ করেছেন। জীবন দিয়ে বাংলাদেশকে এনে দিয়েছেন স্বাধীনতা। চুলন জেনে নেওয়া যাক সেই বীরশ্রেষ্ঠ সম্পর্কে কিছু তথ্য-
যাদের অকুতভয় যুদ্ধের কারণে আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, সাত বীরশ্রেষ্ঠ তাদের মধ্যে অন্যতম। যুদ্ধকালীন সময়ে বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল চাকরি করতেন সেনাবাহিনীতে।
পেশাগত দায়িত্ববোধের উর্ধ্বে থেকে তিনি দেশের জন্য কাজ করেছেন, যুদ্ধ করেছেন। জীবন দিয়ে বাংলাদেশকে এনে দিয়েছেন স্বাধীনতা। চুলন জেনে নেওয়া যাক সেই বীরশ্রেষ্ঠ সম্পর্কে কিছু তথ্য-
যাদের অকুতভয় যুদ্ধের কারণে আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, সাত বীরশ্রেষ্ঠ তাদের মধ্যে অন্যতম। যুদ্ধকালীন সময়ে বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ চাকরি করতেন ইপিআরে।
পেশাগত দায়িত্ববোধের উর্ধ্বে থেকে তিনি দেশের জন্য কাজ করেছেন, যুদ্ধ করেছেন। জীবন দিয়ে বাংলাদেশকে এনে দিয়েছেন স্বাধীনতা। চুলন জেনে নেওয়া যাক সেই বীরশ্রেষ্ঠ সম্পর্কে কিছু তথ্য-
যাদের অকুতভয় যুদ্ধের কারণে আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, সাত বীরশ্রেষ্ঠ তাদের মধ্যে অন্যতম। যুদ্ধকালীন সময়ে বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর চাকরি করতেন সেনাবাহিনীতে।
পেশাগত দায়িত্ববোধের উর্ধ্বে থেকে তিনি দেশের জন্য কাজ করেছেন, যুদ্ধ করেছেন। জীবন দিয়ে বাংলাদেশকে এনে দিয়েছেন স্বাধীনতা। চুলন জেনে নেওয়া যাক সেই বীরশ্রেষ্ঠ সম্পর্কে কিছু তথ্য-
যাদের অকুতভয় যুদ্ধের কারণে আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, সাত বীরশ্রেষ্ঠ তাদের মধ্যে অন্যতম। যুদ্ধকালীন সময়ে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান চাকরি করতেন পাকিস্তানি বিমান বাহিনীতে।
পেশাগত দায়িত্ববোধের উর্ধ্বে থেকে তিনি দেশের জন্য কাজ করেছেন, যুদ্ধ করেছেন। জীবন দিয়ে বাংলাদেশকে এনে দিয়েছেন স্বাধীনতা। চুলন জেনে নেওয়া যাক সেই বীরশ্রেষ্ঠ সম্পর্কে কিছু তথ্য-
যাদের অকুতভয় যুদ্ধের কারণে আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, সাত বীরশ্রেষ্ঠ তাদের মধ্যে অন্যতম। যুদ্ধকালীন সময়ে বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ চাকরি করতেন ইপিআরে।
পেশাগত দায়িত্ববোধের উর্ধ্বে থেকে তিনি দেশের জন্য কাজ করেছেন, যুদ্ধ করেছেন। জীবন দিয়ে বাংলাদেশকে এনে দিয়েছেন স্বাধীনতা। চুলন জেনে নেওয়া যাক সেই বীরশ্রেষ্ঠ সম্পর্কে কিছু তথ্য-